শিরোনাম
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনবরিশালে জাল নোটসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার, উদ্ধার ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা মূল্যমানের নকল মুদ্রাবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন খাল থেকে উপপরিচালকের লাশ উদ্ধারছাত্রলীগ নেতাকে জিম্মি করে চাঁদা দাবি, ধরা খেলেন ছাত্রদল পরিচয়ধারী ৩ জনবরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে ইউনিক পরিবহনের বাস পুকুরে, ছয় লেন সড়কের দাবিতে উত্তাল জনমতবরিশালে নকল প্রসাধনী বিক্রির সময় গ্রেফতার ৩, ভ্রাম্যমাণ আদালতে এক মাসের কারাদণ্ডবরিশালে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: মামলা তুলতে চাপ, ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে ধামাচাপার অভিযোগআন্তঃকলেজ ক্রিকেটে দেশসেরা চ্যাম্পিয়ন বিএম কলেজ বরিশালমীরগঞ্জ ফেরিঘাটে ১৩০০ সরকারি বইসহ আটক ১পাকস্থলীর ক্যান্সারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ঢাকা-বরিশাল রুটে বিলাসবহুল লঞ্চে যাত্রী সংকট

ঢাকা-বরিশাল রুটে বিলাসবহুল লঞ্চে যাত্রী সংকট

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের বিলাসবহুল লঞ্চগুলো এখন মারাত্মক যাত্রী সংকটে ভুগছে। কালোবাজারে টিকিট বিক্রি এবং কর্মচারীদের আহ্বানেও কাঙ্ক্ষিত যাত্রী মিলছে না। বিশেষ করে শীত মৌসুমে কিছু যাত্রী থাকলেও তা মালিকদের খরচ পুষিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়।

২০২২ সালের জুনে পদ্মা সেতু চালুর পর থেকেই নৌরুটে যাত্রী সংকট শুরু হয়। সময়ের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ উন্নত হওয়ায় লঞ্চ যাত্রীর সংখ্যা আরও কমে গেছে। আগে প্রতিদিন ১০-১৪টি লঞ্চ চললেও এখন দুই প্রান্ত থেকে মাত্র চারটি লঞ্চ চলাচল করছে।

নৌরুটের নিয়মিত যাত্রী আরিফুর রহমান জানান, অতীতে লঞ্চে কেবিন পেতে কালোবাজারে অতিরিক্ত টাকা দিতে হতো। কিন্তু এখন অনেক লঞ্চ ফাঁকা যায়।

পারাবত লঞ্চের কর্মচারী বাবুল শরীফ বলেন, জানুয়ারি মাসে যাত্রী সংখ্যা অর্ধেকেরও কম। একই তথ্য জানান এমভি প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চের সুকানী মো. শাহ আলম।

লঞ্চ মালিকরা জানিয়েছেন, একটি লঞ্চ পরিচালনায় প্রতি যাত্রায় কমপক্ষে ১,০০০ যাত্রী প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমানে যাত্রী সংখ্যা এর অর্ধেকও হচ্ছে না। ফলে প্রতিটি ট্রিপে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button