শিরোনাম
দক্ষিণাঞ্চলের সাংগঠনিক দায়িত্বে ডা. মাহমুদা মিতু, এনসিপির আঞ্চলিক টিম ঘোষণাবরিশালে ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যাশ্যালিকাকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে দুই শিশুকে খুন, দুলাভাইয়ের মৃত্যুদণ্ডশ্রমিক দিবসে গৃহকর্মীদের জন্য ন্যায্যতা ও স্বীকৃতির দাবি থেকে আভাস-এর আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনশিশুদের চোখে নববর্ষ: রঙ, আনন্দ আর শোভাযাত্রার গল্পএর বিচার না হলে মানুষ আস্থা হারাবে বিএনপি থেকেবরিশালে ছাত্রলীগ নেতাকে নিয়ে বিপাকে পুলিশপতাকা গায়ে জড়িয়ে ইমোশনাল মার্কেটিং—বয়কটের মুখে মোজোসোহরাওয়ার্দী অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’আওয়ামী লিগ’সহ পাঁচ দলের নামে ইসিতে নিবন্ধন আবেদন

শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ: “আমরা থাকব না হলে আওয়ামী লীগ থাকবে”

শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ: "আমরা থাকব না হলে আওয়ামী লীগ থাকবে"

২০২৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি, গাজীপুরে নিহত শিক্ষার্থী আবুল কাশেমের জানাজার পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, “বিপ্লবী ভাইয়ের শাহাদাত আমাদের ব্যর্থতা। আমরা সুবিচার নিশ্চিত করতে পারিনি, আমরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে পারিনি। এই ভূখণ্ডে, হয় আমরা থাকব না, না হয় আওয়ামী লীগ থাকবে।” তিনি আরও বলেন, “বিপ্লবীরা এবং আওয়ামী লীগ একসঙ্গে এ দেশে থাকতে পারে না।”

আবুল কাশেমের লাশের কফিন নিয়ে মিছিলে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতা সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। হাসনাত আব্দুল্লাহ সরকারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীর শাস্তি নিশ্চিত করতে এবং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।

মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন, যেমন “আমার ভাই কফিনে, খুনি কেন বাহিরে?” এবং “আওয়ামী লীগের আস্তানা ভেঙে দাও”।

জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “আমাদের ভাইকে শহীদ করার পর, আমরা কিছুই করতে পারিনি। যে আওয়ামী লীগ আমার ভাইকে শহীদ করেছে, তারা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার রাখে না।” তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, “শহীদের রক্তের শপথ নিয়ে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব।”

এছাড়াও, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে সারা দেশে শহীদ আবুল কাশেমের গায়েবানা জানাজা এবং আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল এবং প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button