শিরোনাম
দক্ষিণাঞ্চলের সাংগঠনিক দায়িত্বে ডা. মাহমুদা মিতু, এনসিপির আঞ্চলিক টিম ঘোষণাবরিশালে ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যাশ্যালিকাকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে দুই শিশুকে খুন, দুলাভাইয়ের মৃত্যুদণ্ডশ্রমিক দিবসে গৃহকর্মীদের জন্য ন্যায্যতা ও স্বীকৃতির দাবি থেকে আভাস-এর আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনশিশুদের চোখে নববর্ষ: রঙ, আনন্দ আর শোভাযাত্রার গল্পএর বিচার না হলে মানুষ আস্থা হারাবে বিএনপি থেকেবরিশালে ছাত্রলীগ নেতাকে নিয়ে বিপাকে পুলিশপতাকা গায়ে জড়িয়ে ইমোশনাল মার্কেটিং—বয়কটের মুখে মোজোসোহরাওয়ার্দী অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’আওয়ামী লিগ’সহ পাঁচ দলের নামে ইসিতে নিবন্ধন আবেদন

এক ট্রলারেই ১৯৫ মণ ইলিশ,মৎস্যজীবীদের আনন্দ

এক ট্রলারেই ১৯৫ মণ ইলিশ,মৎস্যজীবীদের আনন্দ

পটুয়াখালীর কুয়াকাটার আলীপুর মৎস অবতরণ কেন্দ্রে গত দুই দিনে ১৯৫ মণ ইলিশ মাছ নিয়ে এসে এক ট্রলার উচ্ছ্বসিত করেছে মৎস্যজীবীদের। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায়, এই মাছগুলো মেসার্স ফাইভ স্টার ফিস মৎস্য আড়তে আনা হয় এবং শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকালে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি হয় মোট ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায়।

মাছগুলোর উৎস ছিল কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ৯০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্র, যেখানে গত ৭ ও ৮ জানুয়ারি এই মাছগুলো ধরা পড়ে। মাছ ধরার ট্রলারটি, এফ.বি. বিসমিল্লাহ-১, ১৭ জন জেলে নিয়ে ৬ জানুয়ারি আলীপুর ঘাট থেকে সমুদ্রে বের হয়। চারদিনের প্রচেষ্টায় তারা কাঙ্ক্ষিত মাছগুলো ধরা পায়।

মাছগুলো আলীপুর মৎস অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসার পর বিভিন্ন সাইজে আলাদা করা হয়। ৬০০-৮০০ গ্রাম ওজনের মাছের প্রতি মণ মূল্য ছিল ৪০ হাজার টাকা, ৪০০-৫০০ গ্রাম ওজনের মাছের প্রতি মণ মূল্য ছিল ২৫ হাজার টাকা, এবং ছোট সাইজের মাছ প্রতি মণ ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। অন্যান্য মাছের বিক্রি ছিল ৫৪ হাজার টাকায়।

এফ.বি. বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মাঝি, একলাস গাজী, বলেন, “আজকাল সমুদ্রে মাছ খুব কম ধরা পড়ছে, কিন্তু আমরা ভাগ্যবান। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের ট্রলার এতো মাছ পেয়েছে।” ট্রলারের মালিক, খলিলুর রহমান খান, জানিয়েছেন যে সমুদ্রে মাছের সংখ্যা কম থাকায় তারা লোকসান গুণছিলেন, কিন্তু এই মাছ বিক্রি করে কিছুটা লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button