শিরোনাম
মহাপরিচালক ছাড়া নেই আর কোনো কর্মকর্তাইতালির মর্যাদাপূর্ণ চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপ পেলেন কথাসাহিত্যিক মশিউল আলমফেসবুক পোস্টের জেরে আড়াইহাজারে ২ ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, লুটপাটচাঁপাইনবাবগঞ্জে দিনে দোকানে চুরিভারত-যুক্তরাজ্য শুল্কমুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আড়ালেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০টাঙ্গাইলে চাঁদা দাবির অভিযোগে বিএনপির গ্রেপ্তার হওয়া ৩ নেতা বহিষ্কারবিদ্যুতায়িত ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল মায়েরওতারেক রহমান রাজনৈতিকভাবে অপ্রতিরোধ্য: ব্যারিস্টার হেলালপাকিস্তানের সামরিক বহরে অ্যাটাক হেলিকপ্টার, ঘুরে দেখলেন আসিম মুনির

পাকিস্তানের সামরিক বহরে অ্যাটাক হেলিকপ্টার, ঘুরে দেখলেন আসিম মুনির

পাকিস্তানের সামরিক বহরে অ্যাটাক হেলিকপ্টার, ঘুরে দেখলেন আসিম মুনির

Ajker Patrika

পাকিস্তানের সামরিক বহরে অ্যাটাক হেলিকপ্টার, ঘুরে দেখলেন আসিম মুনির

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ০২ আগস্ট ২০২৫, ২৩: ২৮

Photo

মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির। ছবি: আইএসপিআর

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে বলা হয়েছে, এ সময় সেনাপ্রধান সামগ্রিক অপারেশনাল প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেন।

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণমাধ্যম শাখা আইএসপিআর জানায়, জেট-১০ হলো ‘অল-ওয়েদার প্ল্যাটফর্ম’—যেখানে রয়েছে উন্নত রাডার সিস্টেম ও ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সক্ষমতা। সুনির্দিষ্ট আঘাত হানার জন্য নকশা করা এই হেলিকপ্টার পাকিস্তান সেনা-বিমান ইউনিটের আকাশ ও স্থল—দুই ধরনের হুমকির বিরুদ্ধে সক্ষমতা বাড়াবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর সেনাপ্রধান মুজাফফরগড় ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টারের লাইভ ফায়ার পাওয়ার প্রদর্শনী প্রত্যক্ষ করেন। এতে সেনাবাহিনীর আধুনিক প্রতিক্রিয়া সক্ষমতা ও সম্মিলিত যুদ্ধ কৌশলের সমন্বয় তুলে ধরা হয়।

কোর সদর দপ্তরে পৌঁছালে ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে কোর কমান্ডার স্বাগত জানান এবং চলমান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ও গঠনের সার্বিক অপারেশনাল প্রস্তুতি সম্পর্কে ব্রিফিং দেন। সেনাপ্রধান উচ্চমানের প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় সেনাবাহিনীর অটল প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

পরে তিনি একাডেমিয়া ও সিভিল সোসাইটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সেখানে তিনি জাতীয় ঐক্য, বেসামরিক-সামরিক সমন্বয় এবং হাইব্রিড হুমকি মোকাবিলায় ‘পুরো জাতি-এক দেহ’ পদ্ধতির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি সামাজিক সংহতি জোরদারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। সেনাদের সঙ্গে আলাপকালে সেনাপ্রধান তাঁদের উচ্চ মনোবল, পেশাদারিত্ব ও যুদ্ধ প্রস্তুতির প্রশংসা করেন।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button