শিরোনাম
শতকোটি টাকার পাওনা বকেয়া রেখেই ‘দেশ ছাড়লেন’ ফ্লাইট এক্সপার্টের মালিকেরাকেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন, শাস্তির মুখে বিএনপির আরও ৪ নেতাঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের চাকায় আগুন১৫ বছরে উপদেষ্টাদের কেউ হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলেননি: মেজর হাফিজরাজাপুরে কর্দমাক্ত রাস্তায় কচুগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদনিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধ /মেদভেদেভের মন্তব্য আর চাকরির ডেটায় খেপে গিয়ে ট্রাম্প দেখালেন কতটা নাজুক প্রেসিডেন্ট তিনিসিলেটে ইসলামী ঐক্যজোটের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণাট্রাম্পের উচ্চ শুল্কের চাপে ভারতীয়দের ‘স্বদেশি’ পণ্য কিনতে বলছেন মোদিদলীয় প্রধান আসবেন, তাই পুলিশ এনে খোলা হলো কার্যালয়ের তালাঅন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই জুলাই সনদ কার্যকর করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

পার্বত্য চট্টগ্রামে বন কই, প্রশ্ন উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার

পার্বত্য চট্টগ্রামে বন কই, প্রশ্ন উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, এমনকি সিলেটেও পার্বত্য চট্টগ্রামের চেয়ে বেশি বনভূমি দেখা যায়। সেখানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বন কই? পার্বত্য চট্টগ্রামের এই অবস্থা হলো কেন?’

আজ শনিবার সকালে রাঙামাটি শহরের জিমনেসিয়াম মাঠে সাত দিনের বৃক্ষরোপণ অভিযান এবং বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপ চাকমা এসব প্রশ্ন তোলেন। ৮ আগস্ট পর্যন্ত এই মেলা চলবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, ‘আশির দশকে পার্বত্য চট্টগ্রাম যে গাছ, বাঁশগুলো দাঁড়িয়ে ছিল, সেগুলোর একটিও নেই। আশির দশক-পরবর্তী পার্বত্য চট্টগ্রামের বনায়ন ধ্বংস হয়ে গেছে। বননির্ভর কাপ্তাই কর্ণফুলী পেপার মিলটি চালুকরণের অবস্থা আমি দেখি না। তবু বলেছি, চালু করা যায় কি না দেখেন। তাতে অন্তত কিছু মানুষের হলেও কর্মসংস্থান হবে।’

সুপ্রদীপ চাকমার মতে, পাহাড়ে বনের এই অবস্থার জন্য এলাকার মানুষ প্রত্যেকে কমবেশি দায়ী এবং বন বিভাগও কম দায়ী নয়।

উপদেষ্টা বলেন, ‘যেসব গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতি করছে, সেটা নিয়ে একটা জরিপ করা দরকার। এখন কোনো জরিপ ছাড়া কথা বলা হচ্ছে। জুমচাষ ক্ষতিকর, আদা-হলুদ লাগানো যাবে না—এসব অনেক অবৈজ্ঞানিক কথা বলা হয়। শুধু বললে হবে না, এ থেকে উত্তরণের পথও বের করতে হবে।’

অনুষ্ঠানে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ, রাঙামাটি অঞ্চলের বন সংরক্ষক মোহাম্মদ আবদুল আউয়াল সরকার, জেলা সিভিল সার্জন নুয়েন খীসা ও পুলিশ সুপার এম ফরহাদ হোসেন। এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা এস এম সাজ্জাদ হোসেনসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button