শিরোনাম
দক্ষিণাঞ্চলের সাংগঠনিক দায়িত্বে ডা. মাহমুদা মিতু, এনসিপির আঞ্চলিক টিম ঘোষণাবরিশালে ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যাশ্যালিকাকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে দুই শিশুকে খুন, দুলাভাইয়ের মৃত্যুদণ্ডশ্রমিক দিবসে গৃহকর্মীদের জন্য ন্যায্যতা ও স্বীকৃতির দাবি থেকে আভাস-এর আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনশিশুদের চোখে নববর্ষ: রঙ, আনন্দ আর শোভাযাত্রার গল্পএর বিচার না হলে মানুষ আস্থা হারাবে বিএনপি থেকেবরিশালে ছাত্রলীগ নেতাকে নিয়ে বিপাকে পুলিশপতাকা গায়ে জড়িয়ে ইমোশনাল মার্কেটিং—বয়কটের মুখে মোজোসোহরাওয়ার্দী অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’আওয়ামী লিগ’সহ পাঁচ দলের নামে ইসিতে নিবন্ধন আবেদন

বরিশালে পানির সংকটে নাকাল নগরবাসী, লাইন না থাকলেও নিয়মিত বিল আদায়

বরিশালে পানির সংকটে নাকাল নগরবাসী, লাইন না থাকলেও নিয়মিত বিল আদায়

বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (বিসিসি) এলাকায় পানি সরবরাহ সংকট প্রকট হলেও নগরবাসীকে নিয়মিত পানির বিল দিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এমনকি যেখানে পানির লাইন নেই, সেখানেও রেটের নামে বিল আদায় করছে বিসিসি।

সিটি কর্পোরেশনের ৫৮ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে মাত্র ৩১ বর্গকিলোমিটারে পানির লাইন স্থাপন করা হয়েছে। তারপরও পুরো শহর থেকেই বছরে অন্তত ১০ কোটি টাকা পানির বিল আদায় করা হয়। অনেক এলাকায় লাইনে পানি আসে না, আবার যেখানে লাইন নেই, সেখানেও মাসে ২০০ টাকা রেট ধার্য্য করা হয়েছে।

এক বাসিন্দা জানান, “বাড়ির প্ল্যান পাস করার পর থেকেই পানির বিল দিচ্ছি, অথচ এক ফোঁটাও পানি পাইনি।”

কাউনিয়ার এক ব্যক্তি বলেন, “আমাদের এলাকায় ৫০-৬০টি ভবন আছে, কিন্তু একটিতেও পানির লাইন নেই। তারপরও বিল দিতে বলা হয়। বিল দেওয়া বন্ধ করলে জরিমানা করা হচ্ছে।”

এমনকি যারা টিউবওয়েল বসিয়ে নিজেদের পানি সংগ্রহ করছেন, তাদের ওপরও ৩৫ হাজার টাকা চার্জ ধার্য্য করা হয়েছে।

বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, “যেখানেই ভবনের নকশা পাস হয়, সেখান থেকে রেট নেওয়া বাধ্যতামূলক। এটি আমাদের বিধি অনুযায়ী হয়।”

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে প্রতিদিন ৭ কোটি লিটার পানির প্রয়োজন হলেও সরবরাহ করা হচ্ছে মাত্র সাড়ে ৩ কোটি লিটার। চাহিদা পূরণে প্রয়োজন ১০টি নতুন উচ্চক্ষমতার পাম্প।

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button