শিরোনাম
নেতানিয়াহু হিটলারকেও ছাড়িয়ে গেছেন—এরদোয়ানইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে কথা বললেন সি-পুতিননতুন পররাষ্ট্র সচিব হলেন আসাদ আলম সিয়ামতিন ফসলি জমি রক্ষার দাবি ১৪ সংগঠনেরবুশেহর পারমাণবিক কেন্দ্রে আছে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে রাশিয়ার হুঁশিয়ারিইরানের শীর্ষ নেতাদের হত্যা করলে পরিণতি হবে ভয়াবহ, সিস্তানির হুঁশিয়ারিখামেনিকে হত্যা এই যুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য—সরাসরি ঘোষণা কাটজেরসংসদ সদস্যদের গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পক্ষে গণসংহতি আন্দোলনফেনসিডিলের মামলায় ২ ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসরকারের আদেশ অনুযায়ী নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবে সেনাবাহিনী: কর্নেল শফিকুল

খামেনিকে হত্যা এই যুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য—সরাসরি ঘোষণা কাটজের

খামেনিকে হত্যা এই যুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য—সরাসরি ঘোষণা কাটজের

ইরানের বিয়ারশেভা শহরের ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি সরাসরি বলেছেন, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যা করাই এখন ইসরায়েলের যুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য। আজ বৃহস্পতিবার একটি লাইভ প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

কাটজ বলেন, ‘একজন ব্যক্তি (খামেনি) যিনি সব সময় তার প্রতিনিধিদের মাধ্যমে ইসরায়েল ধ্বংস করার লক্ষ্যে কাজ করেছেন। যে ব্যক্তি আমাদের আক্রমণ করতে প্রস্তুত, তার জীবিত থাকার অধিকার নেই। এই বিষয়টি—অর্থাৎ এই ব্যক্তিকে থামানো, তাকে নির্মূল করা—আমাদের অভিযানের অংশ।’

কাটজ আরও বলেন, ‘আমরা এখন বুঝতে পারছি তার (খামেনি) ভূমিকা কতটা ভয়ংকর ছিল। কারণ তিনি আগেই প্রকাশ্যে ইসরায়েল ধ্বংসের কথা বলেছিলেন।’

গত সপ্তাহে ইসরায়েল ইরানে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই ইরানে ‘শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন’ বা ‘রেজিম চেঞ্জ’ আনার ইঙ্গিত দিয়ে আসছিল।

এই অভিযানের পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক ইংরেজি ভিডিও বার্তায় ইরানিদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘আমরা আশা করি, এই সামরিক অভিযান আপনাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথ প্রশস্ত করবে।’

গত মঙ্গলবার, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে খামেনি প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা তাকে হত্যা করছি না—অন্তত এখনই না…তবে আমাদের ধৈর্য ফুরিয়ে আসছে।’

এই সব বক্তব্য ইঙ্গিত দিচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আরও ঘনীভূত হচ্ছে এবং আঞ্চলিক সংঘাত আরও ভয়ানক রূপ নিতে পারে।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button