শিরোনাম
ইউরোপ পাঠানোর নামে মিশরে নিয়ে জিম্মি করতেন তাঁরা, দেড় কোটি টাকাসহ পাঁচজন ধরাডিগ্রি শেষ, তবুও ছাত্রনেতা! শিক্ষার্থীদের ক্ষোভে সরগরম হাতেম আলী কলেজরাজধানীর খিলক্ষেতে মাইক্রোবাস থেকে আগ্নেয়াস্ত্র-গুলি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪শহীদ মিনারে বদরুদ্দীন উমরকে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধাডাকসু নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেতে জুলিয়াস সিজারের করা রিট খারিজনারায়ণগঞ্জে আজমেরী ওসমানের সহকারী ইভনকে কুপিয়ে হত্যাছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের ভিপি-জিএস প্রার্থীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিজেবলড, অভিযোগ শিবিরেরওগাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের দেড় ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ‘পাকিস্তান ম্যাচ বয়কট করলে ভারতকে শাস্তি দিত আইসিসি’১৫ বছরে অর্থনীতি ও রাজনীতিকে ধ্বংস করেছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ: মির্জা ফখরুল

টেকনাফে অপহৃত ৩ জনকে ছেড়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

কক্সবাজারের টেকনাফে অপহরণের তিন দিন পর দুই কৃষক ও প্রতিবন্ধী কিশোরকে ছেড়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার সন্ধ্যায় পাহাড়ের জমিদারঘোনা নামের এলাকা থেকে তাদের উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে তিনজনকে ওই এলাকায় রেখে যায় অপহরণকারীরা।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন ওই এলাকার মো. আবদুল্লাহর ছেলে মোহাম্মদ আলী (৩২), মো. কালু সওদাগরের ছেলে মোহাম্মদ ভুট্টো (৪৫) ও আনোয়ার হোসেনের ছেলে রাহমত উল্লাহ হন্যায়া মিয়া (১৪)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক দুর্জয় বিশ্বাস ও বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাফেজ আহমেদ।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বেলা দেড়টার মধ্যে বাহারছড়া ইউনিয়নের উত্তর শীলখালীপাড়ার পাহাড়ি এলাকায় এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। ওই রাতেই তিনজনের পরিবারের কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা।

এরপর গতকাল শনিবার রাতে মুক্তিপণের টাকা কিছুটা কমিয়ে মোহাম্মদ আলী ও মোহাম্মদ ভুট্টোর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ও রাহমত উল্লাহ হন্যায়া মিয়ার কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা দাবি করা হয়।

স্থানীয় ইউপি সদস্য হাফেজ আহমেদ বলেন, গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে মোহাম্মদ আলী ও বেলা ১১টার দিকে মোহাম্মদ ভুট্টোকে অপহরণ করা হয়। তাঁরা দুজন প্রতিদিনের মতো কৃষিকাজে গিয়েছিলেন। পরে দেড়টার দিকে তিন কিশোরকে অপহরণ করা হয়।

পুলিশ পরিদর্শক দুর্জয় বিশ্বাস বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে উদ্ধার অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযানের চাপের মুখে পড়ে অপহৃত তিনজনকে পাহাড়ের জমিদারঘোনা নামের এলাকায় রেখে যায় অপহরণকারীরা। পরে পুলিশ তাদের উদ্ধার করেছে। তারা বর্তমানে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে রয়েছে।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের তথ্যমতে, গত ১৯ মাসে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ২৬০ জনকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশই মুক্তিপণের বিনিময়ে ফিরে এসেছে।


ক্রাইম জোন ২৪

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button