শিরোনাম
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেমদের সহায়তা চাইলেন উপদেষ্টা রিজওয়ানাস্ত্রীর সঙ্গে কলহ, পরে মিলল স্বামীর ঝুলন্ত লাশবগুড়ায় দুই মামলায় আ.লীগের ছয় নেতা-কর্মী ১০ দিনের রিমান্ডেজুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনাপশ্চিমবঙ্গে ৩০ বছর ধরে সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে ‘বাংলাদেশি অপরাধী’খুলনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেন অধ্যাপক রুহুল আমিনটাঙ্গাইলে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, গাজীপুর থেকে স্বামীকে গ্রেপ্তার১২২ বছর আগের ‘বোতল বার্তা’ মিলল তাসমানিয়ার বাতিঘরেস্ত্রী রাজি নন, সাবেক সেনাপ্রধান হারুনের মরদেহ ময়নাতদন্ত হবে না: পুলিশপূর্ব সুন্দরবনে ট্রলার-নৌকাসহ ১০ জেলে আটক

ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবু সোরেন মারা গেছেন

ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবু সোরেন মারা গেছেন

Ajker Patrika

ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবু সোরেন মারা গেছেন

কলকাতা সংবাদদাতা

প্রকাশ : ০৪ আগস্ট ২০২৫, ১৫: ২৪

Photo

ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) প্রধান শিবু সোরেন। ছবি: সংগৃহীত

ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী, আদিবাসী আন্দোলনের অগ্রপথিক এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) প্রধান শিবু সোরেন মারা গেছেন। বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা ও কিডনির জটিলতায় দীর্ঘদিন লড়াইয়ের পর আজ সোমবার সকালে দিল্লির গঙ্গা রাম হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।

গত জুনের শেষ সপ্তাহে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মাস দেড়েক আগে স্ট্রোক হওয়ার পর অবস্থার অবনতি ঘটে। টানা এক মাস তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। আজ সোমবার সকাল ৮টা ৫৬ মিনিটে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে।

শিবু সোরেনের মৃত্যুর খবর জানিয়ে ছেলে ও বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন সামাজিক মাধ্যমে শোকবার্তায় লেখেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিশোম গুরুজি আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছেন। আজ আমি শূন্য হয়ে গেলাম।’

শিবু সোরেন শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, গোটা আদিবাসী সমাজের কাছে ছিলেন দিশারী। তাঁর প্রয়াণে ঝাড়খণ্ডসহ গোটা দেশের রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া নেমেছে। দলীয়ভাবে জেএমএম-এ শীর্ষ নেতারা একে ‘অপূরণীয় ক্ষতি’ বলে অভিহিত করেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর মরদেহ রাঁচিতে এনে শেষকৃত্যের প্রস্তুতি চলছে।

সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর সন্তান শিবু সোরেনের জন্ম বিহারের অন্তর্গত রামগড় জেলায় (বর্তমানে ঝাড়খণ্ড)। তিনি বামপন্থী শ্রমিক নেতা এ কে রায় এবং কুর্মি মহতো নেতা বিনোদ বিহারী মহতোর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ১৯৭২ সালে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) গঠন করেন। পরবর্তীকালে তিনিই হয়ে ওঠেন আলাদা ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দাবিতে আন্দোলনের প্রধান মুখ। যার ফলস্বরূপ ২০০০ সালে ভারতের মানচিত্রে নতুন রাজ্য হিসেবে ঝাড়খণ্ডের অভ্যুদয় ঘটে।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button