শিরোনাম
মাদারীপুরে বালু তোলার ড্রেজার মেশিনে আগুন দিল উত্তেজিত জনতাকক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কায় একই পরিবারের ৪ জনসহ নিহত ৫ময়মনসিংহে ধর্ষণ মামলায় ২ আসামি গ্রেপ্তারবাংলাদেশি মডেল শান্তা ভারতে গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন কি না খতিয়ে দেখছে কলকাতা পুলিশসম্প্রচার প্রতিষ্ঠান ভারতীয়, পাকিস্তানে এশিয়া কাপ দেখা নিয়ে শঙ্কাভ্যানের জন্য দুই বন্ধু মিলে অপর বন্ধুকে খুনহবিগঞ্জে চা-বাগানের রাস্তায় গাছ ফেলে ট্রাকে ডাকাতিমির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার ৬মাঝ আকাশে ফ্লাইটে অসংলগ্ন আচরণে সহযাত্রীর চড়, তারপর থেকে নিখোঁজসুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটকে ৩-৪ বছর আগেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়: ফায়ার সার্ভিস

নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও, থানায় জিডি গ্রাহকের

নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও, থানায় জিডি গ্রাহকের

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মোছা. সালমা খাতুন নামের এক নারীর নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে দুই দফায় ৪২ হাজার ২৫০ টাকা গায়েব হয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) তিনি কামারখন্দ থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই বিকেল ৫টা ৫২ মিনিটে সালমা খাতুনের অজ্ঞাতসারে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ হাজার ১৫০ টাকা একটি মোবাইল ফোন নম্বরে চলে হয়। পরদিন ৩০ জুলাই সকাল ১১টা ৪৯ মিনিটে আরও ৩২ হাজার ১০০ টাকা আরও একটি নম্বরে চলে যায়। পরে টাকা তুলতে গিয়ে অ্যাকাউন্ট চেক করে কোনো অর্থ না থাকায় বিষয়টি তাঁর নজরে আসে।

জানা গেছে, ভুক্তভোগী সালমা খাতুনের নামে থাকা নগদ অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করতেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) মাঠকর্মী ও কামারখন্দের বাসিন্দা নার্গিস পারভীন। এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিকে নার্গিস পারভীন বলেন, ‘নগদ অ্যাকাউন্টটি খোলা হয়েছিল সালমা খাতুনের নামে, তার সম্মতিতেই। আমি নিয়মিত অন্যান্য গ্রাহকের কিস্তির টাকা এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আদায় করতাম। কিন্তু গত ২৯ ও ৩০ জুলাই দুই ধাপে অ্যাকাউন্টে মোট ৪২ হাজার ৩৫০ টাকা আসার পর টাকা তুলতে গিয়ে দেখি অ্যাকাউন্টে কোনো অর্থ নেই।’ তিনি জানান, বিষয়টি জানতে পেরে নগদ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করলে তাঁকে জানানো হয়, অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়েছে।

ভুক্তভোগী নার্গিস পারভীন বলেন, ‘আমি কোনো ওটিপি কাউকে দিইনি, কোনো এসএমএস বা ফোনও আসেনি। অথচ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চলে গেছে। নগদের গাফিলতির কারণেই প্রতারকেরা টাকা তুলতে সক্ষম হয়েছে। আমি আমার টাকা ফেরত চাই।’

কামারখন্দ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে। আমি ওসি স্যারের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। তবে ভুক্তভোগী যদি সরাসরি নগদ অফিসে যোগাযোগ করেন, তাহলে দ্রুত সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’ এ বিষয়ে কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, বিষয়টি নিয়ে এএসআই মাসুদ বিস্তারিত বলতে পারবেন।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button