শিরোনাম
১০ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাবিশ্বের এক নম্বর পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কত৪-৫ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: মোস্তফা জামালআদিবাসী অঞ্জলী শীল এখন কীভাবে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক প্রমাণ করবেন১৪টি দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাসৌদি আরবের কেনা ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলকে দেওয়ার অনুরোধ যুক্তরাষ্ট্রের, প্রত্যাখ্যান করে কিসের ইঙ্গিত দিল রিয়াদএশিয়া কাপ কবে-কোথায়, জানালেন এসিসি সভাপতিএশিয়া কাপের আগে ‘ছোট দলের’ বিপক্ষে খেলতে চায় বাংলাদেশ, কারণ…চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ভারতে ব্যবসায়িক পরিবারে উত্তরাধিকার দ্বন্দ্ব

মীর্জানগর হাম্মামখানা

মীর্জানগর হাম্মামখানা

১৬৪৯ সালে যশোরের ফৌজদার হিসেবে নিযুক্ত হন বাংলার সুবেদার শাহ সুজার শ্যালকপুত্র মীর্জা সাফসি খান। কপোতাক্ষ নদের তীরে যে মীর্জানগর গ্রাম, সেটি কিন্তু তাঁরই নামানুসারে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে ফৌজদার হন নুরল্লা খাঁ। তিনি এই গ্রামে বুড়িভদ্রা নদীর তীরে সুবিস্তৃত পরিখা খনন করে আট-দশ ফুট উঁচু প্রাচীরবেষ্টিত দুর্গ নির্মাণ করে এর নাম দেন মতিঝিল।

দুর্গের একটি অংশে বতকখানা, জোনানাসহ হাম্মামখানা বা গোসলখানা ও পূর্বদিকে সদর তোরণ নির্মাণ করেন। হাম্মামখানাটি ছাড়া আর কিছুই বর্তমানে অক্ষত নেই। মোগল স্থাপত্যরীতির চার গম্বুজবিশিষ্ট এই মীর্জানগর হাম্মামখানায় আছে ৪টি কক্ষ ও একটি কূপ। এই কূপ থেকে পানি তুলে ছাদের দুটি চৌবাচ্চায় জমা করে রোদে গরম করে তা দেয়ালের ভেতরে ভেতরে নির্মিত পোড়ামাটির নলের মাধ্যমে স্নানকক্ষে সরবারহ করা হতো। স্থাপনাটির দক্ষিণ দিকে একটি চৌবাচ্চা ও একটি সুড়ঙ্গ আছে। ধারণা করা হয়, এটি ছিল তোষাখানা।



আরও দেখান
Back to top button