শিরোনাম
কেরানীগঞ্জে পুরুষ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে নারী সহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, দুজনকেই প্রত্যাহারজয়পুরহাটে হত্যা মামলায় স্কুলশিক্ষক গ্রেপ্তারশেবাচিম হাসপাতালের ৪১ কর্মচারীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগটেকনাফে ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি৫ দিন পর সড়ক দুর্ঘটনায় আহত স্কুলছাত্রের মৃত্যুউমামা ফাতেমার নেতৃত্বে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের ব্যানারে পূর্নাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা‘পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায়’ শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখমসংস্কার-নির্বাচন নিয়ে মার্কিন সংস্থা আইআরআইয়ের সঙ্গে বিএনপির বৈঠককরতোয়ার ভাঙনে শেরপুরের চারটি গ্রামের মানুষের দুর্ভোগঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে ফেনী ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

টেকনাফে ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

টেকনাফে ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

কক্সবাজারের টেকনাফে ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার। গত সোমবার উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এলাকায় অপহরণের এ ঘটনা ঘটে।

অপহৃত মাহমুদুল হক (৩৮) টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর লেঙ্গুরবিল এলাকার মোহাম্মদ ইসলামের ছেলে। তিনি পেশায় একজন মৎস্য ব্যবসায়ী।

বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) দুর্জয় বিশ্বাস এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

ভুক্তভোগীর স্ত্রী রোকেয়া বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে আমার স্বামী ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে পৌঁছার পর তিনি বড় ডেইল বাজারে নামেন। পরে রাতেও বাড়িতে না ফেরায় সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিতে থাকি।

‘পরে ওই দিন রাতে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে আমার ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে স্বামীর ব্যবহৃত নম্বর থেকে একটি কল আসে। কল রিসিভ করলে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি আমার স্বামীকে ছেড়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। আর মুক্তিপণ দিতে ব্যর্থ হলে স্বামীকে প্রাণনাশেরও হুমকি দেয় দুর্বৃত্তরা।’

তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার সকালে ঘটনার ব্যাপারে টেকনাফ থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ করা হয়েছে। আর ঘটনার তিন দিন পরও তাঁর স্বামীর কোনো ধরনের খোঁজ মেলেনি।

এ বিষয়ে পরিদর্শক দুর্জয় বিশ্বাস জানান, গতকাল সকালে রোকেয়া বেগম নামের এক নারী তাঁর স্বামী মাহমুদুল হককে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণের অভিযোগে টেকনাফ থানায় লিখিত জানিয়েছেন।

পরে অভিযোগের একটি কপি থানা থেকে বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগটি পাওয়ার পর থেকে পুলিশ ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি অপহৃতকে উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, তদন্তে প্রাথমিক প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, জনৈক নারীর ফাঁদে ফেলে দুর্বৃত্তরা কৌশলে ডেকে নিয়ে জিম্মি করে রেখেছে। এটি অপহরণ নাকি অন্য কিছু, তা জানতে পুলিশ তথ্য সংগ্রহ অব্যাহত রেখেছে।


ক্রাইম জোন ২৪

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button