শিরোনাম
বিআইটির আদলে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আমরণ অনশনে চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরাযুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকচুরির আশঙ্কায় রাত জেগে গ্রামবাসীর পাহারা, থানায় গিয়ে বিক্ষোভআনন্দ মোহন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ, তালাচাকসুর নতুন গঠনতন্ত্রে নারীবিদ্বেষ স্পষ্ট: ছাত্রদলচলনবিল রক্ষায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থানান্তরের দাবিঋণ দেওয়ার দিন জমা টাকা নিয়ে লাপাত্তা ভুয়া এনজিওজিতলেই পাচ্ছেন অর্থ, সেমিতে উঠলে বাড়িও পাবেন কেনিয়ান ফুটবলাররাডুমুরিয়ায় যাত্রীবাহী বাস থেকে ২ কোটি টাকার আইস উদ্ধার, আটক দুজনমায়ের কথা বলে কাঁদলেন ছাগলকাণ্ডের মতিউর, আদালত বললেন ধৈর্য ধরতে

এবার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

এবার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে তদন্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই নির্দেশ দেন বলে আজ মামলার নথি থেকে জানা গেছে।

আদালত আদেশে বলেছেন, এই মামলার তদন্ত দ্রুত শেষ করার জন্য হাইকোর্টের নির্দেশ রয়েছে। তাই তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন আগামী ধার্য তারিখ, অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর তদন্ত কর্মকর্তাকে আদালতে সশরীর হাজির হয়ে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হলো।

গতকাল ১২০ বারের মতো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন তারিখ ধার্য করা হয় বলে নিশ্চিত করে আদালতের শেরেবাংলা নগরের সাধারণ নিবন্ধন কার্যালয়।

গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব থেকে র‍্যাবকে সরিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দায়িত্ব দেন হাইকোর্ট। এরপর নতুন তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয় এই মামলায়। পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আজিজুল হক বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছেন।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের তৎকালীন বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সরওয়ার ওরফে সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার ওরফে মেহেরুন রুনি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন।

এই ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন। শেরেবাংলা নগর থানা-পুলিশ প্রথমে মামলাটি তদন্ত করে। তারা চার দিনে কোনো রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে না পারায় মামলার তদন্ত পরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে (ডিবি) হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসের বেশি সময় তদন্ত করে ডিবি পুলিশ। কিন্তু তারাও রহস্য উদ্‌ঘাটনে ব্যর্থ হয়।

পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র‍্যাব তদন্তভার গ্রহণ করে। ৯ বছরের বেশি সময় ধরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি কোনো সংস্থা।


ক্রাইম জোন ২৪

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button