শিরোনাম
রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিলএই সরকারের এক্সিট পলিসি চিন্তা করার সময় এসেছে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যজামালপুরে ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে পুলিশ সদস্য নিহতবাগেরহাটে আসন কমানোর প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ বিএনপি ও জামায়াতমেলানিয়া পুতিনকে পছন্দ করে: ট্রাম্প৩ আগস্ট শহীদ মিনার থেকে নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণা করা হবে: নাহিদজুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রকে সংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে: তাহেরতারেক রহমানের নির্দেশনায় কাউনিয়ায় বিনামূল্যে চিকিৎসা ও চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিতগাজীপুরের একটি সংসদীয় আসন বাড়ল, খুশি নেতারাস্কুলছাত্রী ধর্ষণে অভিযুক্তদের সাজার দাবিতে ঝাড়ু-লাঠিমিছিল

উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দাবি কিম ইয়ো জংয়ের

উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দাবি কিম ইয়ো জংয়ের

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের বোন ও দেশটির ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কিম ইয়ো জং বলেছেন, উত্তর কোরিয়া একটি স্থায়ী পারমাণবিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রকে তা স্বীকৃতি দিতে হবে।

রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ-তে আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) প্রকাশিত এক বিবৃতিতে কিম ইয়ো জং বলেছেন, ‘পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র হিসেবে উত্তর কোরিয়ার অবস্থানকে স্বীকৃতি দেওয়ার ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের যে কোনো আলোচনা হতে হবে।’

ইয়ো জং সতর্ক করেন—তাঁর ভাই কিম জং উনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সম্পর্ক যেন পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের চাপ সৃষ্টি করতে ব্যবহৃত না হয়।

তিনি বলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রপ্রধান ও বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত সম্পর্ক খারাপ নয়। এই সম্পর্ক যদি নিরস্ত্রীকরণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তবে তা এক পাক্ষিক উপহাস হিসেবে বিবেচিত হবে।’

কিম ইয়ো জং আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যদি বর্তমান বাস্তবতাকে স্বীকার না করে এবং ব্যর্থ অতীতেই আটকে থাকে, তবে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৈঠক শুধু যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা আশা হিসেবেই থেকে যাবে।’

তিনি মনে করিয়ে দেন, ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ট্রাম্প ও কিম জং উনের মধ্যে তিনবার বৈঠক হয়েছিল। ওই সময় পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিনিময়ে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হলেও কোনো স্থায়ী চুক্তিতে পৌঁছানো যায়নি।

কিম ইয়ো জং জানান, উত্তর কোরিয়ার সামর্থ্য ও ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশ ট্রাম্পের প্রথম দফার শাসনের সময়ের তুলনায় আমূল পরিবর্তিত হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া তার বর্তমান জাতীয় অবস্থান রক্ষায় যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত।’

উল্লেখ্য, বিশ্লেষকদের মতে উত্তর কোরিয়ার কাছে বর্তমানে প্রায় ৫০টি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে এবং দেশটি যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সম্ভাব্য আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এই অস্ত্রভান্ডারকে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেখছে। যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নিয়মিত সামরিক মহড়া চালিয়ে থাকে। এই মহড়াকে হুমকি হিসেবে দেখে পিয়ংইয়ং।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button