শিরোনাম
সচিবালয়ের কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করল পর্যালোচনা কমিটিপশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্ক সুদৃঢ় করার আশা মমতারদীপিকাকে সমর্থন করে যা বললেন সোনাক্ষীকরোনাভাইরাসে আরও ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯৫০ হাজার মার্কিন সেনাকে হত্যার হুমকি ইরানের গণমাধ্যমে১৯৫৩ সালের অভ্যুত্থান থেকে ট্রাম্পের হামলা: যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার সাত দশকসন্ধ্যা হলেই স্টেডিয়ামে বসে মাদকসেবীদের আসরভুতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন, পিপিকে শাজাহান খানের প্রশ্নমিরসরাইয়ে আন্ডারপাস নির্মাণের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মানববন্ধনযুবলীগ নেতা হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের যাবজ্জীবন

যুবলীগ নেতা হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের যাবজ্জীবন

যুবলীগ নেতা হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের যাবজ্জীবন

Ajker Patrika

যুবলীগ নেতা হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের যাবজ্জীবন

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  

প্রকাশ : ২৩ জুন ২০২৫, ১৫: ৪৯

Photo

যুবলীগ নেতা গোলাম মোস্তফা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন সাজার আসামিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি গোলাম মোস্তফা হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আজ সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৩-এর বিচারক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এই রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তারেকুল ইসলাম তারেক সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রানীগ্রাম মহল্লার আব্দুস সামাদের ছেলে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা একই মহল্লার মৃত কাশেম আলীর ছেলে সেলিম রেজা ও বাদল সেখ, আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে নজরুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলামের ছেলে সাইদুল ইসলাম খান।

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৩-এর আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হামিদুল ইসলাম দুলাল বলেন, মামলার ১৮ জন আসামির মধ্যে একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ১৩ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত গোলাম মোস্তফার সঙ্গে আসামিদের সামাজিক, ব্যবসায়িক ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর গোলাম মোস্তফা ফজরের নামাজ আদায় শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় আসামিরা তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করেন।

এ ঘটনায় নিহত মোস্তফার স্ত্রী শিখা খাতুন বাদী হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলা চলাকালে ১৮ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। স্বাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ আদালত একজনের মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button