শিরোনাম
সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়েই ফাইনালে বাংলাদেশকোটালীপাড়ায় এক দিনে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যুস্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট ভাঙার দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ, যাত্রীদের ভোগান্তিচট্টগ্রামে সড়কের পাশে নারীর সন্তান প্রসব, হাসপাতালে পাঠাল পুলিশউপদেষ্টার আশ্বাসে ৭২ দিন পর অবস্থান কর্মসূচি স্থগিত ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের নারীদেরকাশিমপুর কারাগার থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩ বন্দীর পালানোর চেষ্টা, সরঞ্জাম জব্দমিসাইলের টার্গেট প্র্যাকটিসের জন্য টেসলার সাইবার-ট্রাক নেবে মার্কিন বাহিনীদক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে সম্মান নিয়ে মাঠ ছাড়তে চান বাংলাদেশ কোচট্রাভেল ব্যাগে মাথাবিহীন খণ্ডিত লাশ, পরিচয় মিলল যুবকেরকুয়েটে ক্যানটিন বয়ের কাছে মিলল ১২০ প্যাকেট গাঁজা

ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে দাবানলে পুড়েছে ১৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা

ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে দাবানলে পুড়েছে ১৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা

ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে, পুনরায় জ্বলে উঠতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফের দাবানল শুরু হলে যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে সেজন্য শুক্রবারও দমকলকর্মী ও স্থানীয় প্রশাসন উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। আবহাওয়াবিদরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, সপ্তাহজুড়ে তাপমাত্রা আবারও ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি ছুঁতে পারে, যা দাবানলকে নতুন করে উসকে দিতে পারে।

তিন দিনের আগুনে দক্ষিণ ফ্রান্সের ওয়াইন উৎপাদন অঞ্চল ‘অডে’জুড়ে প্রায় ১৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুড়ে গেছে। এতে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং শত শত মানুষকে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হয়েছে। শুষ্ক ও উষ্ণ আবহাওয়ায় দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, যার বিস্তৃতি ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, সাপ্তাহিক ছুটির পুরো সময়জুড়ে সতর্ক থাকতে হবে।

অঞ্চল প্রশাসক ক্রিশ্চিয়ান পুজে জানান, কোরবিয়ের পাহাড়ি এলাকার ১৫টি কমিউনে দাবানলে অন্তত ৩৬টি বাড়িঘর পুড়ে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দাবানলে একজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। আহত হয়েছে আরও প্রায় ২১ জন, যাদের মধ্যে ১৬জনই ফায়ার সার্ভিসের সদস্য।

আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও এখনো প্রায় এক হাজার মানুষ নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। অবকাঠামোগত ক্ষতির কারণে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৩০০ বাড়ি বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিল। প্রশাসন জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া কাউকে বাড়িতে না ফিরতে বলা হয়েছে। কারণ বহু সড়ক এখনও বন্ধ ও ঝুঁকিপূর্ণ। বাস্তুচ্যুতদের ১৭টি পৌর এলাকায় অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।

হঠাৎ এই দাবানল কেন হলো তা জানতে তদন্ত চলছে। ২০০৬ সালে ফ্রান্সের জাতীয় অগ্নিকাণ্ডের ডাটাবেইস চালুর পর থেকে সবচেয়ে বড় দাবানল হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে এটি।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button