শিরোনাম
বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে চাকরি, নিয়োগ ঢাকায়ঢাকায় প্রথমবার হাউসবোট মেলাইস্টার্ন ব্যাংকে চাকরি, বেতন ৩১ হাজার টাকাসংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতায় প্রস্তুত রাশিয়া, তবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ইরান-ইসরায়েলকেই: পুতিনপানি থেকে তোলার পর মাছ কতক্ষণ যন্ত্রণায় ছটফট করে, জানালেন বিজ্ঞানীরাওয়াশিংটনে মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎছেলের কাটা পা হাতে নিয়ে বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন বাবাইরানের আরাক পরমাণু কেন্দ্রে হামলার ইঙ্গিত, এলাকা খালি করতে ইসরায়েলের সতর্কবার্তাঢাকার বাতাস আজও সহনীয়, দূষণের শীর্ষে লাহোরপরিবার বাঁচাতে ভাঙা সাইকেলে শিশু তোফাজ্জলের লড়াই

নাফ নদীতে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মিয়ানমার নাগরিক আটক

নাফ নদীতে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মিয়ানমার নাগরিক আটক

টেকনাফে নাফ নদী দিয়ে মাছ ধরার ছদ্মবেশে ইয়াবা পাচারের সময় দুই মিয়ানমার নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় পাচারকারীদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে নাজিরপাড়া বিওপি এলাকায় এ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের একটি টহল দল।

বিজিবি জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমানের নির্দেশনায় নদী ও তীরবর্তী বিভিন্ন কৌশলগত পয়েন্টে অতিরিক্ত টহল বসানো হয়। বেলা আনুমানিক ১১টার দিকে একটি নৌকাকে সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির নৌ-টহল দল তাদের পিছু নেয়। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পালানোর চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের জলসীমার প্রায় ১০০ গজ ভেতরে গিয়ে নৌকাটি আটক করা হয়।

তল্লাশির একপর্যায়ে নৌকার পাটাতনের নিচে বিশেষভাবে মোড়ানো অবস্থায় একটি জালের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ ইয়াবা। একই সময় মিয়ানমারের মংডু জেলার ডেইলপাড়া এলাকার দুই বাসিন্দা মো. জুবায়ের (২০) ও নুরুল আমিন (২২) নামের দুই যুবককে আটক করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা স্বীকার করেছে, তারা মিয়ানমার থেকে ইয়াবার চালান এনে নদীতে মাছ ধরার ভান করে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশি পাচারকারীদের কাছে হস্তান্তরের পরিকল্পনা করেছিল।

বিজিবি আরও জানিয়েছে, এ ঘটনায় জড়িত বাংলাদেশি সহযোগীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, সীমান্তে মাদক চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবি জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button