শিরোনাম
৫ আগস্টের পরও গুমকে অস্বীকার করা হচ্ছেতেহরান বিমানবন্দরে দুটি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান ধ্বংস করল ইসরায়েলইসরায়েলে সবচেয়ে বড় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরানমুন্সিগঞ্জে কিশোরীকে ধর্ষণ মামলার ২ আসামি গ্রেপ্তারখামেনিকে হত্যা করলেই এই যুদ্ধের শেষ হবে: নেতানিয়াহুনেতানিয়াহু বাংকারে লুকিয়ে, ট্রাম্পের একটি ফোনকলই যথেষ্ট: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীমধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দিতে চায় ইসরায়েল, পারবে কীসংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখারিরাসিট বাণিজ্যের অভিযোগ, লঞ্চের মধ্যে বিএনপি নেতাকে যাত্রীদের কিল-ঘুষি, লাথিমিরসরাইয়ে গর্তে পড়ে শিশুর মৃত্যু

আইন করে স্থায়ী গুম কমিশন গঠনের চিন্তা সরকারের

আইন করে স্থায়ী গুম কমিশন গঠনের চিন্তা সরকারের

আইন করে সেখানে গুম বিষয়ক স্থায়ী কমিশন গঠনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

জাতিসংঘের বলপ্রয়োগে বা অনিচ্ছাকৃতভাবে গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী দলের সদস্য গ্রাজিনা বারানোউস্কা ও আনা লোরেনা ডেলগাদিলো পেরেজের সঙ্গে আজ সোমবার সকালে সচিবালয়ে বৈঠকে আসিফ নজরুল এই তথ্য জানান।

আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সরকারের একটা কমিন্টমেন্ট ছিল গুমের তদন্ত, গুমের বিচার। জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ বাংলাদেশে এসেছে, তাদের সঙ্গে মিটিং করেছি। মিটিংয়ে বসার পর তারা আমাদের কিছু কার্যক্রমের প্রশংসা করেছে।’

আসিফ নজরুল বলেন, ‘গুম কমিশনের প্রশংসা করেছে, আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছি সেটার প্রশংসা করেছে। গুম বিষয়ক কমিশনের মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলেছেন। আমরা এই জিনিসটা প্রধান উপদেষ্টার কাছে উপস্থাপন করব। আমি এটাও বলেছি গুম বিষয়ক যে আইন করব সেখানে খুব শক্তিশালী একটা স্থায়ী কমিশনের ইচ্ছা রাখি, সেটা জানিয়েছি।’

আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তাঁরা গুমের শিকার পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন, মিসিং পারসন সার্টিফিকেট দিতে বলেছেন, সেটা আমাদের (খসড়া) আইনে রয়েছে। তাঁরা একটা সার্চ কমিটি গঠনের কথা বলেছেন। আইনের বিষয়ে বুদ্ধিবৃত্তিক সহযোগিতা দেবেন বলে জানান তাঁরা।’

গুম বিষয়ক আইনের খসড়া হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আগামী এক মাসের মধ্যে এই আইন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

অন্তর্বর্তী সরকার গুম সংক্রান্ত আইন করলেও পরের সরকার সেই আইন বাতিল করবে কি না, সে প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী দল বা এনসিপি যারাই সরকারে আসুক তারা সবাই গুমের শিকার। তারা সবাই সোচ্চার ছিল। বিএনপি-জামায়াত সবচেয়ে বেশি শিকার হয়েছিল।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button