শিরোনাম
অশ্বিন কি এবার বিপিএলে খেলতে পারবেনবরখাস্ত শিক্ষককে পুনর্বহালের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভসচিবালয়ের অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা, পুলিশের লাঠি চার্জ-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপকুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক চার লেন করার দাবিতে বিক্ষোভবাংলাদেশের ফুটবল ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার নিয়েই এখন শঙ্কাসম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তিতে প্রথম কোয়ান্টাম কম্পিউটার বানাল জাপানঅ্যান্ড্রয়েডে থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টল কঠিন হচ্ছেভারতের জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরের পথে ধস, ৩০ জনের মৃত্যুচ্যাটজিপিটির প্ররোচনায় কিশোরের আত্মহত্যা, ওপেনএআই ও অল্টম্যানের বিরুদ্ধে মামলা১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা নভেম্বরে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্ভাব্য নিরাপত্তা চুক্তির ইঙ্গিত দিলেন সিরিয়ার আল-শারা

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্ভাব্য নিরাপত্তা চুক্তির ইঙ্গিত দিলেন সিরিয়ার আল-শারা

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা ইসরায়েলের সঙ্গে একটি সম্ভাব্য নিরাপত্তা চুক্তিতে অগ্রগতির ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম। গতকাল রোববার আরব মিডিয়া প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

সিরিয়া টিভি আল-শারার বরাতে জানিয়েছে, দামেস্ক ও তেল আবিবের মধ্যে একটি সম্ভাব্য নিরাপত্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে কোনো চুক্তি হলে তা ১৯৭৪ সালের যুদ্ধবিরতি রেখার ওপর ভিত্তি করে হবে। আল-শারা জানান, সিরিয়া ও এই অঞ্চলের স্বার্থ রক্ষা করে—এমন কোনো চুক্তি বা সিদ্ধান্ত নিতে তিনি দ্বিধা করবেন না।

এদিকে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ১৯ আগস্ট (মঙ্গলবার) সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদ আল-শাইবানি প্যারিসে ইসরায়েলের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে ইসরায়েলের সঙ্গে উত্তেজনা কমানো, সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

সানা জানিয়েছে, এই আলোচনায় ‘দক্ষিণ সিরিয়ার সুওয়াইদা প্রদেশে যুদ্ধবিরতি’ ও ‘১৯৭৪ সালের চুক্তি পুনর্বহাল’ করার বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত ছিল। সানা আরও জানিয়েছে, এই আলোচনা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হচ্ছে। এটি ‘সিরিয়ার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা জোরদার করা এবং এর ঐক্য ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা বজায় রাখার’ কূটনৈতিক প্রচেষ্টার অংশ।

১৯৭৩ সালের অক্টোবর যুদ্ধের পর সিরিয়া ও ইসরায়েলের মধ্যে ১৯৭৪ সালের চুক্তিটি যুদ্ধরত বাহিনীগুলোকে আলাদা করা এবং দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি সংঘর্ষ বন্ধ করার লক্ষ্যে করা হয়েছিল। চুক্তিটি সৈন্যদের প্রত্যাহার ও দুটি প্রধান রেখা নির্ধারণের ব্যবস্থা করেছিল, যা আলফা ও ব্রাভো লাইন নামে পরিচিত। এ রেখাগুলো সিরিয়ান ও ইসরায়েলি সামরিক অবস্থানকে আলাদা করে। এ দুটি রেখার মাঝখানে একটি বাফার জোন তৈরি করা হয়েছিল, যা জাতিসংঘের ডিসএনগেজমেন্ট অবজারভার ফোর্স (ইউএনডিওএফ) দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হয়।


ক্রাইম জোন ২৪

আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button