শিরোনাম
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর টাকা আত্মসাৎকারীদের দায়মুক্তি উদ্বেগজনক: বিসিএসএমস্কুলে ঢুকে শিক্ষককে পেটালেন আ.লীগ নেতার ভাতিজাভারতের ১৪০ কোটি মানুষ প্রস্রাব করলে পাকিস্তানে সুনামি হবে: বিলাওয়াল ভুট্টোকে মিঠুন চক্রবর্তীউত্তরায় বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম গ্রেপ্তারফেসবুক লাইভে এসে রক্তাক্ত ডাক্তারের বাঁচার আকুতিউইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের গুগল ক্রোম ব্যবহারে সতর্ক করল মাইক্রোসফটআসিম মুনির স্যুট পরা ওসামা বিন লাদেন: সাবেক পেন্টাগন কর্মকর্তামার্কিন শুল্কের ঘা খেয়ে পুতিন-জেলেনস্কির সঙ্গে মোদির ফোনালাপ, পরবর্তী কৌশল কীগোপালগঞ্জে তদন্ত শুরু বিচার বিভাগীয় কমিটিরখেলাপির দায়ে বাফুফের সহসভাপতি ফাহাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বন্ড সুবিধায় ৫ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

বন্ড সুবিধায় ৫ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

Ajker Patrika

বন্ড সুবিধায় ৫ কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ২০: ৪৭

Photo

ফাইল ছবি

বন্ড সুবিধায় কাঁচামাল আমদানির নামে প্রায় ৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা উত্তর কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে, গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত মেসার্স নেত্রকোনা অ্যাক্সেসরিজ লিমিটেড। ঢাকা উত্তর বন্ড কমিশনারেটের সাম্প্রতিক অভিযানে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটি বন্ড সুবিধায় ৬৬০ টন কাঁচামাল আমদানি করলেও তা উৎপাদনে ব্যবহার না করে অবৈধভাবে খোলাবাজারে বিক্রি করেছে।

কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখণ্ড কেওয়া বাজারে অবস্থিত মেসার্স নেত্রকোনা অ্যাক্সেসরিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি বন্ড সুবিধা বা শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা কাঁচামাল অবৈধভাবে খোলাবাজারে বিক্রি করে দিয়েছে বলে তথ্য পায় বন্ড কর্মকর্তারা। এরই ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বন্ড ঢাকা উত্তর কমিশনারেটের একটি প্রিভেনটিভ টিম প্রতিষ্ঠানটির বন্ডেড ওয়্যারহাউসে অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযানে দেখা যায়, গার্মেন্টস ও তৈরি পোশাক (নিট) কারখানাটির সর্বশেষ ইউটিলাইজেশন পারমিট (ইউপি) ইস্যু হয়েছিল চলতি বছরের ২০ জুলাই, যার আওতায় আমদানি করা কাঁচামাল শুধু রপ্তানিমুখী পণ্যে ব্যবহারের অনুমতি ছিল। কিন্তু তদন্তে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি এসব কাঁচামালের বড় একটি অংশ উৎপাদনে ব্যবহার না করে অবৈধভাবে সরিয়ে ফেলেছে।

প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে, ৬৬০ টন বন্ড সুবিধার কাঁচামাল সরিয়ে ফেলা হয়েছে, যাতে শুল্ককরের পরিমাণ প্রায় ৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা। ধারণা করা হচ্ছে, শুল্ককর ফাঁকি দিতে এসব কাঁচামাল অবৈধভাবে খোলাবাজারে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এতে সরকার বিপুল রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে। প্রাথমিক অনুসন্ধানে কাঁচামালের হিসাব ও উৎপাদনের তথ্যের মধ্যে বড় ধরনের গরমিল পাওয়া গেছে। শিগগির প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানা গেছে।



আরও দেখান

সম্পর্কিত খবর

Back to top button