[ad_1]
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে পূর্বাচলে প্লট নেওয়ার অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এই অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বৃহস্পতিবার গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং উপকর কমিশনারের কার্যালয়ে চিঠি পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ, আয়কর ও অন্যান্য নথিপত্র চেয়েছে দুদক।
দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, সাবেক প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে পূর্বাচলে বিধিবহির্ভূতভাবে প্লট নেওয়ার অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের উপপরিচালক মনিরুল ইসলামকে প্রধান করে সাত সদস্যের দল গঠন করা হয়েছে। এতে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া, মুবাশ্বিরা আতিয়া তমা, এস এম রাশেদুল হাসান, এ কে এম মুর্তুজা আলী সাগর, মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম এবং উপসহকারী পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
দুদকের ওই চিঠিতে বলা হয়, কিছু অসাধু সরকারি কর্মকর্তার সহায়তায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক নিয়ম লঙ্ঘন করে পূর্বাচলে একটি প্লট নেন—এমন অভিযোগের তদন্তে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গৃহায়ণ মন্ত্রণালয়ের স্মারক নম্বর রাজ-৫/২০০৫/৪৮৫, তারিখ ২১-০৯-২০১০ অনুযায়ী দেওয়া চিঠি ও সংশ্লিষ্ট নথি, রাজউকের সেক্টর-০১, রোড-১০২, প্লট নং-০০৪, কোড-৮৫১১ বরাদ্দ-সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং উপকর কমিশনারের দপ্তর থেকে আয়কর রিটার্নসহ সব সংযুক্তি চাওয়া হয়েছে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসব রেকর্ড সরবরাহ করা না হলে অনুসন্ধানে ব্যাঘাত ঘটবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করে দুদক।
আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে সাবেক প্রধান বিচারপতিকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁর বিরুদ্ধে রায় জালিয়াতি ও দুর্নীতির অভিযোগে শাহবাগ ও ফতুল্লা থানায় দুটি মামলা রয়েছে। একটি মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন, অন্যটি করেন বিএনপি নেতা ও আইনজীবী আব্দুল বারী ভূঁইয়া।
[ad_2]
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]