দেশের স্যামসাং ব্র্যান্ডের ২ কোটি ৩১ লাখ ২৯ হাজার মোবাইল হ্যান্ডসেট সচল রয়েছে। চার মোবাইল ফোন অপারেটরের নেটওয়ার্কে চলা এসব ফোনের মধ্যে ১ কোটি ৪৯ লাখ ২৬ হাজারই অবৈধ।
এরমধ্যে বিটিআরসির ‘নক অটোমেশন অ্যান্ড আইএমইআই ডেটাবেইজ (এনএআইডি)’ সিস্টেমে দেশের বৈধ আমদানিকারক হতে বা বৈধ পথে আসা হিসেবে নিবন্ধিত স্যামসাং হ্যান্ডসেট সংখ্যা ৮২ লাখ ২ হাজার। বাকি ফোনগুলো এনএআইডি সিস্টেমে বৈধপথে আসা হিসেবে নিবন্ধিত নয়।
২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত পরিসংখ্যানে গ্রামীণফোনে সক্রিয় ১ কোটি ৫ লাখ ৯৪ হাজার স্যামসাং হ্যান্ডসেট, রবিতে আছে ৮৫ লাখ, বাংলালিংকে ৩৭ লাখ ৬৩ হাজার এবং টেলিটকে ২ লাখ ৭০ হাজার স্যামসাং হ্যান্ডসেট।
দেশের ফোন অপারেটরগুলোর নেটওয়ার্কে সব ব্রান্ডের সর্বমোট হ্যান্ডসেট সক্রিয় আছে ১৭ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার। এ হিসাবে গ্রামীণফোনে রয়েছে ৮ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার, রবিতে ৫ কোটি ৬৫ লাখ ৭৭ হাজার, বাংলালিংকে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৬৬ হাজার এবং টেলিটকে ২ লাখ ৯০ হাজার হ্যান্ডসেট। তবে এরমধ্যে টেলিটকে আইফোন-স্যামস্যাং ব্র্যান্ড ছাড়া অন্যান্য ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন, ফিচারফোন, ‘আইডেন্টিফাই করা যায়নি’ এমন হ্যান্ডসেটের হিসাব যুক্ত নেই। বাংলালিংকেরও ‘আইডেন্টিফাই করা যায়নি’ এমন হ্যান্ডসেটের হিসাব যুক্ত নেই।
মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি) সভাপতি জাকারিয়া শাহিদ বলেন, বিটিআরসি এসব হ্যান্ডসেট সহজেই শনাক্ত করতে পারে। এরপর এনবিআর এসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের কাছে রাজস্ব চেয়ে নোটিশ করে দিতে পারে।
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]