[ad_1]
এমআরটি লাইন-১: রামপুরায় স্টেশন নির্মাণে আপত্তি, বিকল্প প্রস্তাব জমির মালিকদের
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ১৯: ৪৯
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে শনিবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজধানীর রামপুরায় এমআরটি লাইন-১ পাতাল মেট্রোরেলের প্রস্তাবিত স্টেশন বাতিল অথবা যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন জমি অধিগ্রহণের শিকার স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা বলেছেন, আফতাবনগর, রামপুরা ও মালিবাগ—দেড় কিলোমিটারের মধ্যে এই তিন স্টেশন রাখার পরিবর্তে রামপুরা স্টেশন বাদ দিলে প্রকল্প ব্যয় কমবে এবং স্থানীয়দের ক্ষতিও অনেকাংশে এড়ানো যাবে।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এই দাবি জানান।
রামপুরাবাসীর পক্ষে স্থায়ী বাসিন্দা মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা বহুবার জমি অধিগ্রহণের শিকার হয়ে প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছি। একসময় বিটিভি, এরপর ডিআইটি রোডের জন্য জমি নেওয়া হয়েছে। এখন আবার মেট্রোরেলের জন্য জমি নেওয়া হচ্ছে। প্রস্তাবিত রামপুরা স্টেশন থেকে হাঁটাপথে মাত্র ৫-৭ মিনিটেই অন্য দুই স্টেশনে পৌঁছানো সম্ভব। তাই এই স্টেশন অপ্রয়োজনীয়।
‘পাতাল রেল নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে ব্যয় হচ্ছে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি। একটি স্টেশন বাদ দিলে ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে। প্রস্তাবিত জমি বাণিজ্যিক এলাকায় হওয়ায় অধিগ্রহণে বহু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। প্রায় ৫০০ কর্মী চাকরি হারাবেন। মালিকেরা ভূমিহীন হয়ে পড়বেন।’
তিনি দাবি করেন, রামপুরা স্টেশন বাতিল করা না হলে সে ক্ষেত্রে জমির বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং ভুক্তভোগীদের ১০০ বা ২০০ ফুট রাস্তার পাশে সমপরিমাণ জমি দিয়ে পুনর্বাসন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রামপুরার স্থায়ী বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন, তাইজুল ইসলাম, শেখ জিয়াউদ্দিন আহমেদ, স্বপন আহমেদ প্রমুখ।
[ad_2]
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]