[ad_1]
সংবিধানে মৌলিক কাঠামোগত সংস্কারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় পর্বের আলোচনায় ২০টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ১১টি বিষয়ে কোনো ধরনের ভিন্নমত ছাড়াই ঐকমত্য হয়েছে, বাকি ৯টি বিষয়ে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট)-সহ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
দ্বিতীয় পর্বে আলোচনার জন্য ২০টি মৌলিক কাঠামোগত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলো— (১) সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০ সংশোধন; (২) সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি নির্বাচন; (৩) নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ; (৪) রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সম্পর্কিত বিধান; (৫) বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণ- (ক) সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ, (খ) উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালতের সম্প্রসারণ; (৬) জরুরি অবস্থা ঘোষণা; (৭) প্রধান বিচারপতি নিয়োগ; (৮) সংবিধান সংশোধন; (৯) প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান; (১০) জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল বা এনসিসি (যা পরে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের বাছাই কমিটি নামে উপস্থাপিত এবং শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন গঠন) ; (১১) সরকারি কর্ম কমিশন, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সম্পর্কিত আলাদা প্রস্তাব হিসেবে গৃহীত; (১২) প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল; (১৩) পুলিশ কমিশন গঠন; (১৪) সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব (সংখ্যা বৃদ্ধি, নির্বাচন পদ্ধতি ইত্যাদি) ; (১৫) উচ্চকক্ষের গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি, এখতিয়ার ইত্যাদি; ১৬) রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, ইলেকটোরাল কলেজ ইত্যাদি; (১৭) তত্ত্বাবধায়ক সরকার; (১৮) নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ সম্পর্কিত প্রস্তাব: (১৯) রাষ্ট্রের মূলনীতি; (২০) রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব (অনুচ্ছেদ ৪৮ (৩))।
দ্বিতীয় পর্বের আলোচনায় ১১টি বিষয়ে কোনো ধরনের ভিন্নমত বা নোট অব ডিসেন্ট ছিল না, বাকি ৯টি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ভিন্নমত ছাড়া যেসব প্রস্তাব গৃহীত হয়:
(১) সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি; (২) নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ; (৩) রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সম্পর্কিত বিধান; (৪) বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণ-(ক) সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ, (খ) উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালতের সম্প্রসারণ; (৫) জরুরি অবস্থা ঘোষণা; (৬) প্রধান বিচারপতি নিয়োগ; (৭) সংবিধান সংশোধন; (৮) প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল; (৯) নির্বাচন কমিশন গঠন: (১০) পুলিশ কমিশন গঠন; (১১) নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ সম্পর্কিত প্রস্তাব।
ভিন্নমতসহ যে ৯ প্রস্তাব গৃহীত হয়:
(১) সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০ সংশোধন; (২) প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান; (৩) সরকারি কর্ম কমিশন, মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সম্পর্কিত (এর আগে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের বাছাই কমিটি নামে প্রস্তাবিত ছিল যা আগে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল বা এনসিসি নামে প্রস্তাবিত ছিল; (৪) সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব (সংখ্যা বৃদ্ধি, নির্বাচন পদ্ধতি ইত্যাদি) ; (৫) দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট (উচ্চকক্ষের গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি, এখতিয়ার ইত্যাদি) ; (৬) রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি; (৭) তত্ত্বাবধায়ক সরকার; (৮) রাষ্ট্রের মূলনীতি; (৯) রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব (অনুচ্ছেদ ৪৮ (৩))।
[ad_2]
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]