[ad_1]
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ : ০৪ আগস্ট ২০২৫, ১৭: ৪৯
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ও রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা (বাঁ থেকে)। ছবি: সংগৃহীত
ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা হলফনামা দাখিল করে পূর্বাচল আবাসন প্রকল্পে প্লট নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ আটজনের নামে মামলার অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার (৪ আগস্ট) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে মামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
অনুমোদিত মামলার আসামিরা হলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা, সদস্য (অর্থ) ও সদস্য (এস্টেট) আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, সদস্য (অর্থ) মো. আবু বক্কার সিকদার, সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, সদস্য (এস্টেট) আখতার হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) এম মাহবুবুল আলম এবং সদস্য (প্রশাসন ও ভূমি) নাজমুল হাই।
অনুসন্ধান প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এ বি এম খায়রুল হক প্রধান বিচারপতি ও পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্বরত থাকা অবস্থায় নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ঢাকা শহরের ধানমন্ডিতে ছয়তলা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও তিনি মিথ্যা তথ্যসংবলিত হলফনামা জমা দিয়ে পূর্বাচলের ১ নম্বর সেক্টরের ১০২ নম্বর রোডের ৪ নম্বর প্লটটি নিজের নামে রেজিস্ট্রিমূলকভাবে দখল করে নেন।
স্বজ্ঞানে দুর্নীতিপূর্ণ যোগসাজশে নিজে ও অন্যদের অবৈধভাবে লাভবান করেছেন। তাঁরা দণ্ডবিধি, ১৮৬০-এর ১৬১/১৬৩/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
গত ২৪ জুলাই সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে রাজধানীর ধানমন্ডিতে তাঁর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গত বুধবার ‘বিদ্বেষমূলকভাবে বেআইনি রায়’ দেওয়া ও ‘জাল রায়’ তৈরির অভিযোগে শাহবাগ থানায় করা মামলায় তাঁকে রিমান্ডে পাঠানো হয়।
[ad_2]
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]