[ad_1]
সংস্কার শব্দটি বর্তমানে ঘৃণিত শব্দে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) সভাপতি জিল্লুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, তা প্রতিফলিত হচ্ছে না। মানুষের প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। দেশে নিরাপত্তার প্রধান সমস্যা হলো দিন সহমতের অভাব। পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য না থাকা কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলছে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য সংলাপ’ শীর্ষক ধারাবাহিক সংলাপের ‘পররাষ্ট্রনীতি’ বিষয়ক আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনার শুরুতে সিজিএসের সভাপতি সভাপতি জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সরকার কতখানি কর্মক্ষম, কার্যক্ষম তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। সরকারের লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন আছে। অনেকে মনে করেছিলেন, সরকার প্রধান যেহেতু নোবেল লরিয়েট, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তি, তিনি হয়তো দেশের জন্য অনেক কিছু নিয়ে আসতে পারবেন। এই এগারো বারো মাসে তিনি কতটা পারলেন, আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কতটা ঘনিষ্ঠ হলো, সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনার বিষয়। সরকারের ম্যান্ডেটটা আসলে কী, সেই ম্যান্ডেট থেকে সরকার কতটুকু বিচ্যুত হয়েছে সেটাও বিবেচনার দাবি রাখে।’
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বেশকিছু কমিশন করা হয়েছে। শিক্ষা নিয়ে কোনো কমিশন হয়নি। শিক্ষা সরকারের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয় না। আবার অনেক কমিশন রিপোর্ট দিয়েছে। সেই রিপোর্ট টাচও করা হয়েছে বলে মনে হয় না। বাংলাদেশের দমন পীড়ন দুর্নীতির একটা দীর্ঘকালীন চাপ, সেটা আগেও ছিল, এখনো আছে। পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়নি। অর্থনীতির অবস্থা খুব একটা ভালো নয় ৷ বেকারত্ব বাড়ছে। আমরা তিন শুণ্যের কথা শুনি। কিন্তু তিন শুন্যের কোনো প্রয়োগ বাংলাদেশে দেখি না। সংস্কার শব্দটি ঘৃণিত শব্দে পরিণত হয়েছে। প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে।
পররাষ্ট্রনীতি প্রসঙ্গে সিজিএস সভাপতি বলেন, ‘পররাষ্ট্র নীতি আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। গত পনেরো বছর আমাদের সাথে পাকিস্তানের ভালো সম্পর্ক ছিল না। ভারতের সাথে ভালো সম্পর্ক ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ট্যারিফ এখন এমন হয়েছে যে, হয় আপনারা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে থাকবেন নাহলে চীনের সাথে থাকবেন। আমাদের অর্থনীতির অবস্থা ভাল নয়। বেকারত্ব হার বেড়েছে এবং মানবাধিকার অবস্থাও অস্বস্থিকর পরিস্থিতির মধ্যে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের সম্পর্ক আমাদের এখনো টানাপোড়নে আছে। চীন ও ভারতের সাথে ব্যালেন্স করাটাও অনেক জরুরি।’
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইন্সটিটিউটের সভাপতি এম্বাসেডর হুমায়ুন কবির বলেন, বাংলাদেশের কূটনীতির সবচেয়ে বড় বাধা হল ঢাকা। ঢাকা থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার শুরু এবং শেষ হয়। ঢাকা স্থিতিশীল না থাকলে মিশনকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমাদের নিরাপত্তার প্রধান সমস্যা হল সহমতের অভাব। অন্য দেশের সাথে সম্পর্কের কাঠামো কেমন হবে তা নিয়ে সহমত থাকতে হবে। নেপালে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহমত ছিল। এখান থেকে আমাদেরকে সহমত গঠন করা শিখতে হবে। আমরা আমাদের ডিফেন্স ও ডিপ্লোম্যাসিকে নজর দেই নাই। স্বাধীন দেশ হিসেবে টিকে থাকতে চাইলে এই দুইটি জায়গাকে যত্ন নিতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়কে নিয়ে কোন সংস্কার হয় নাই। গত ৫৪ বছরে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়কে নিয়ে কেবল দুটি কমিশন হয়েছে। আমাদেরকে বাইরে বন্ধু তৈরি করতে হবে। এর জন্য কূটনীতিতেও পরিবর্তন আনতে হবে।
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের সভাপতি মেজর জেনারেল আ ন ম মুনীরুজ্জামান (অব) বলেন, বিপ্লবের যেই আকাঙ্ক্ষা ছিল তা পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে প্রতিফলিত হয় নাই। ফ্যাসিজম একটা ইকোসিস্টেম। পুনর্গঠন করতে হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ফ্যাসিবাদের দোসরদেরকে সরাতে হবে। ফরেন পলিসিতে প্রাইভেট সেক্টরকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কেবল আমলা দিয়ে হবে না। প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য দূতাবাসগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। সার্ককে আবার পুনর্জীবিত করতে হবে। হিউমান রাইটস ডিফেন্ডার হতে হবে। আমাদের সামুদ্রিক নীতিমালা নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে এবং এটি বাইরের দেশের কাছে জানাতে হবে। পানি ও নদী কূটনীতি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পানি বণ্টন নিয়ে আমরা নতুন সমস্যার মুখোমুখি হতে চলেছে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমাদের এখন জাতীয় স্বার্থের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নেগোসেয়েশন এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার জন্য। আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে যাওয়া যাবে না। নেগোসেয়েশন করার দক্ষতা থাকতে হবে। এরজন্য একটা রাজনৈতিক কাঠামো ঠিক করতে হবে।’
গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি) এর সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘পররাষ্ট্র নীতির আগে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি শক্ত করতে হবে। আমাদের কি ২৫টি বোয়িং কেনার ক্ষমতা আছে। এটি করা হয়েছে আমেরিকাকে খুশি করার জন্য। আমাদেরকে বহুমুখী রপ্তানি নিয়ে চিন্তা করতে হবে। আমার মনে হয় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ছোট-খাটো একটা সংঘাত হবে, যেমনটি হচ্ছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়াতে।’
সার্ক ছাড়া আর বিকল্প নেই উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, ‘আঞ্চলিক সম্পর্ক গভীর করার জন্য সার্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমাদের মত, রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি অনেক জটিল। হাসিনা অনেক সময় ধরে ভারতের প্রতি ঝুঁকে ছিল, যার কারণে সে লম্বা সময় ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। ভারতের সাথে আমাদের চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স করতে হবে। আমেরিকার ট্যারিফের জন্য আমাদের একটি বিপুল সংখ্যক মানুষ সমস্যায় পড়তে যাচ্ছে। এর সমাধানের জন্য আমাদের কোনো এক দেশের প্রতি ঝুঁকে পড়তে হবে। নাহলে আমাদের নীতি ‘সকলের সাথে বন্ধুত, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ পথ অবলম্বন করতে হবে। অথবা আমাদেরকে হিউমানিটেরিয়ান পথ অবলম্বন করতে হবে।’
সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘এই সরকার অনেক কমিশন গঠন করেছে। কিন্তু পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে কোন কমিশন গঠন করে নাই। চীনের সাথে আমাদের সুদৃঢ় সম্পর্ক তৈরি করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমতের ঘাটতি আছে। ভারতের সাথে আমাদের সম্পর্ক এখন ভাল নেই। ভারতের ওপর আমরা ডিপেন্ডেন্ট হয়ে গিয়েছিলাম। ভিসা বা পানি নিয়ে আমরা বিকল্প চিন্তা করতে পারি নাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শুরুতে অনেক প্রিভোকেটিভ কথা বলেছিল। কিন্তু কেউ এই কথায় পা দেয় নাই। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে আসে নাই। অন্য কোন দেশের দালাল না হয়ে আমাদেরকে হতে হবে বাংলাদেশের দালাল। ন্যাশনাল কন্সেন্সাসের ওপরে কোনো সিদ্ধান্ত হতে পারে না। আমাদেরকে প্রবাসীবান্ধব নীতি করতে হবে। আমাদের দেশের সকল নীতি আমরা নির্ধারণ করব।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন বলেন, ‘আমাদেরকে এখন মতামতের মাধ্যমে সিধান্ত নিতে হবে। সমুদ্র নিরাপত্তা শক্ত করতে হবে। রোহিঙ্গাদেরকে ডিগ্নিফাইড ভাবে রিপ্যাট্রিয়াট করতে হবে। পানি সংকট সমাধানের জন্য দর কষাকষি করতে হবে।’
বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ইন্টার্ন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের সাবেক চেয়ারম্যান এম্বাসেডর মুন্সি ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্যমত থাকা দরকার। জনগণের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের নীতি ঠিক করতে হবে। এলডিসি উত্তরণ খারাপ কিছু না। কিন্তু এর সাথে যেই দায়িত্ব আসে তা নিতে আমরা প্রস্তুত নয়। বরং আমাদেরকে এলডিসি উত্তরণকে কাজে লাগাতে হবে। ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ এটি ভালভাবে প্রয়োগ করতে হবে। ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করলে আমেরিকার সাথে আমাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যাবে এমন না। পররাষ্ট্র নীতি নির্ভর করে আমাদের অভ্যন্তরীণ শক্তির ওপর। এর জন্য রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা ঠিক করতে হবে।’
মিয়ানমারের সাবেক কনস্যুলেট প্রধান ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর মো. এমদাদুল ইসলাম (অব.) বলেন, ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ রিপোর্ট অনুসারে আমাদেরকে আরাকান আর্মির সাথে যোগাযোগ করতে। আরাকান আর্মির সাথে শিঘ্রই রোহিঙ্গাদের একটা সংঘাত হবে যা বাংলাদেশের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করবে।
কূটনীতিক শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের মধ্যে পররাষ্ট্র নীতি ও কূটনীতিকে এক করে দেখার একটা প্রবণতা আছে। কিন্তু এই দুইটি এক না। গণতান্ত্রিক পররাষ্ট্র নীতির জন্য জনগণকে প্রাধান্য দিতে হবে। জুলাই বিপ্লবের পরে মানুষের মধ্যে দাবি উঠেছে যে, ভারত ও বাংলাদেশের সকল ট্রিটি জনগণের সামনে আনতে হবে। এটি তাড়াতাড়ি করা উচিত।’
নৈতিক সমাজ বাংলাদেশের সংগঠক মেজর জেনারেল (অবঃ) আমসা আমিন বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো ফরেন পলিসি ইন্টেলিজেন্স নেই। ভারত, আমেরিকা, ইসরায়েল সবারই ফরেন পলিসি ইন্টেলিজেন্স আছে।’
অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বলেন, ‘আমাদেরকে ট্রাক টু ডিপ্লম্যাসি করতে হবে। ‘ফ্রেন্ডশীপ টু অল, ম্যালিস টু নান’ হয়ে গিয়েছে ফ্রেন্ডশীপ টু ওয়ান। আমেরিকা আগে আমাদেরকে বলেছিল ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক নরমাল করতে। এখন নন-ডিস্ক্লোসারের মধ্যে এটি চলে আসতে পারে। তখন আমাদের কিছু করার থাকবে না।’
ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘সরকার পতনের পরও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এখনো আগের লোকেরা বহাল আছে। এটি ভাল নয়। আগের সরকার দাসত্ব পররাষ্ট্র নীতি অনুসরণ করত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জবাবদিহিতা থাকতে হবে। নন-ডিস্ক্লোসার নীতি করাটা ঠিক হয় নি। ভারতের সাথে নদীর পানি বণ্টন কীভাবে হবে তা নিয়ে চিন্তা করতে হবে। ভারত, আমেরিকা বা চীনের সাথে পররাষ্ট্র নীতির ব্যালেন্স করতে হবে। ভারত একটা রিয়ালিটি। ভারতের সাথে আমাদের নতুন সম্পর্কটা কেমন হবে তা নির্ধারণ করতে হবে।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (বিআইপিএসএস) সিনিয়র গবেষণা ফেলো সাফকাত মুনির বলেন, ‘পররাষ্ট্র নীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা নীতি নিয়ে কোন কমিশন হয়নি। পররাষ্ট্র নীতি গতিশীল হবে না যতক্ষণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতিশীল হবে। গত ১৬ বছর আমাদের কোন পররাষ্ট্র নীতি ছিল কিনা তা নিয়ে আমি সন্দিহান। কূটনীতিবিদদের বেতন অপেক্ষাকৃত অনেক কম অন্য দেশের তুলনায়। যোগ্য ব্যাক্তিদেরকে পররাষ্ট্র নীতির সাথে যুক্ত করতে হবে।’
এবি পার্টির সহকারী সদস্যসচিব ও উইমেন উইংয়ের কো-অর্ডিনেটর ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি বলেন, ‘শেখ হাসিনার নীতি ‘সকলের সাথে বন্ধুত, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ হয়ে গিয়েছে ফ্রেন্ডশিপ টু ওয়ান। আমরা কোনো বেসিক পররাষ্ট্রনীতি দাঁড় করাতে পারি নাই। ভারত, চীন বা আমেরিকাকে উপেক্ষা করার মত অবস্থা আমাদের নেই।’
সংলাপে আরও অংশ নেন সেন্টার ফর গভার্ন্যান্স স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক পারভেজ করিম আব্বাসী, সাবেক কূটনৈতিক এম শফিউল্লাহ, সেন্টার ফর নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশিজের চেয়ারম্যান এম এস সেকিল চৌধুরী প্রমুখ।
[ad_2]
ঠিকানা: ১১৮ হাবিব ভবন ৪র্থ তলা, বিবিরপুকুর পশ্চিম পাড়, বরিশাল-৮২০০
মোবাইল: 01713956574, 01712445776 ইমেইল: [email protected]